সৌরশক্তির ব্যবহারই ভবিষ্যৎ শক্তির উৎস। কিন্তু পৃথিবীর অনেক স্থানেই সূর্যরশ্মি ঠিকমত না পৌঁছানোর প্রয়োজনে সৌরশক্তির ব্যবহার সম্ভব হয় না। যে সব এলাকায় সৌরশক্তি পৌঁছায় না সে সব স্থানের কথা মাথায় রেখেই এই কৃত্রিম সূর্য তৈরির বিষয়ে উঠে-পড়ে লাগেন গবেষকরা। সৌরশক্তির ব্যবহারই ভবিষ্যৎ শক্তির উৎস। কিন্তু পৃথিবীর অনেক স্থানেই সূর্যরশ্মি ঠিকমত না পৌঁছানোর প্রয়োজনে সৌরশক্তির ব্যবহার সম্ভব হয় না। যে সব এলাকায় সৌরশক্তি পৌঁছায় না সে সব স্থানের কথা মাথায় রেখেই এই কৃত্রিম সূর্য তৈরির বিষয়ে উঠে-পড়ে লাগেন গবেষকরা। Synlight থেকে হাইড্রোজেন প্রস্তুত করা সম্ভব হবে। হাইড্রোজেন পুড়লে যেহেতু কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাস প্রস্তুত হয় না, তাই ভবিষ্যতে হাইড্রোজেনকেই জ্বালানী হিসেবে ব্যবহার করতে হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
Synlight বিল্ডিং তিন তলা উঁচু। এখানে ১৪০ জেনন শর্ট আর্ক ল্যাম্প জ্বলছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে মাল্টিপ্লেক্সের লার্জ সিনেমা স্ক্রিনে আলোর জন্য একটিমাত্র জেনন শর্ট আর্ক ল্যাম্প জ্বালানো হয়। ২০ বাই ২০ সেন্টিমিটার এলাকাকে ৩০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উত্তপ্ত করে তুলতে পারে Synlight। এই প্রচণ্ড তাপমাত্রায় গবেষকরা হাইড্রোজেন গ্যাস প্রস্তুত করছেন। সোলার রেডিয়েশন ব্যবহার করে হাইড্রোজেন প্রস্তুত করার প্রণালী বেশ কয়েক বছর আগেই উদ্ভুত। কিন্তু Synlight-এর ফলে প্রচুর পরিমাণে হাইড্রোজেন উত্পন্ন করা সম্ভব, যা ইন্ডাস্ট্রিয়াল জোনেও ব্যবহার হবে।
ছবি ও তথ্যঃ ইন্টারনেট।